আপনি যদি বিকাশে পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট এর চেয়ে আপনি যদি বেশি সংখ্যক সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে চান তাহলে আপনি চাইলে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে পারেন।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা এর মধ্যে যেগুলো সবচেয়ে বেশি উল্লেখযোগ্য এবং বলার মত সেই সমস্ত Bkash Marcent একাউন্ট এর সুবিধা নিয়ে এই পোস্টটি সাজানো হয়েছে।
আপনি যদি বাণিজ্যিকভাবে বিকাশ ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনি চাইলে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে পারেন বিভিন্ন রকমের সুযোগ-সুবিধার সাথে।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা গুলো জানার আগে প্রথমে সংক্ষিপ্ত আকারে জেনে নেয়া যাক কিভাবে আপনি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলবেন।
পোস্টের ভিতরে যা থাকছে
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কিভাবে খুলবেন?
আপনি যদি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে চান তাহলে প্রথমত আপনাকে বিকাশ এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
যখনই আপনি উপরোক্ত লিংকে প্রবেশ করবেন তখন আপনি দুটি অপশন দেখতে পারবেন এর মধ্যে একটি হলো আর্জেন্ট একাউন্ট আর অন্যটি হলো মার্চেন্ট একাউন্ট।
আপনি যেহেতু বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে চান তাই আপনাকে এখানে থাকা দ্বিতীয় অপশনটির উপরে ক্লিক করে তারপর এই ফরমটি যথাযথভাবে ফিলাপ করে বিকাশ কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে।
যখনই আপনি সঠিক তথ্য দিয়ে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট এর দেয়া ফরমটি পূরণ করে নিবেন তখন এর কিছু সময়ের পরে আপনি একটি কনফার্মেশন মেসেজ কিংবা ইমেইল পাবেন।
এবং এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে যে আপনি একজন উপযুক্ত কি-না কিংবা আপনার অ্যাকাউন্টটি সফলভাবে তৈরি হয়েছে কিনা।
আর এভাবেই মূলত আপনি সহজ উপায়ে একটি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবেন।
যখনই আপনি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলে ফেলবেন তখন হয়তো আপনার মনের অগোচরে Bkash Marcent একাউন্ট এর সুবিধা গুলো জানার ব্যাপারে একটা আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সুবিধা
▪ আপনি যদি এমনিতেই কারো সাথে বিকাশের মাধ্যমে লেনদেন করেন তাহলে হয়তো আপনাকে ট্রান্সজ্যাকসন হিসেবে অনেকগুলো টাকা পরিশোধ করতে হয়।
কিন্তু যখনই আপনি বিকাশ মার্চেন্ট ব্যবহারকারী হবেন তখন আপনাকে ওই পার্সোনাল বিকাশ একাউন্টের তুলনায় খুবই কম পরিমাণ মূল্য পরিশোধ করতে হবে যা সবচেয়ে ভালো একটি ব্যাপার।
আপনি যখনই কম পরিমাণে মূল্য পরিশোধ করবেন তখন আপনি বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে অনেকগুলো টাকা বেশি আয় করতে পারবেন। যা নিতান্তই ভালো একটি ব্যাপার।
▪ আপনি যদি বিকাশে পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট থেকে লেনদেন করতে চান তাহলে আপনাকে প্রতিদিনের জন্য একটি লিমিট বেঁধে দেয়া হয়, যার মানে হল আপনি প্রতিদিন বেঁধে দেয়া লিমিট এর পরিমাণ টাকা লেনদেন করতে পারবেন।
আপনি চাইলে ওই টাকা লেনদেনের লিমিট এর চেয়ে কম ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু বেশি কখনোই লেনদেন করতে পারবেন না।
কিভাবে বিকাশ মার্চেন্ট ব্যবহারকারী হন তাহলে আপনি চাইলে প্রতিদিন আনলিমিটেড লেনদেন করতে পারবেন যার কোন সীমা নেই, এই সুবিধাটির কারণে আপনার ব্যবসার পথ সুগম হবে।
এছাড়াও বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সুবিধা গুলো মধ্যে আরও অনেক সুবিধা রয়েছে যেগুলো না বললেও হয় কারণ উপরোক্ত দুইটি সুবিধার জন্যই আপনি অবশ্যই মার্চেন্ট একাউন্ট ব্যবহারকারী হয়ে পড়বেন।
তাহলে আর দেরি কেন আপনি যদি বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে চান এবং উপরোক্ত সুযোগ সুবিধাগুলো ভোগ করতে চান তাহলে এখনই বিকাশ এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ফরমটি ফিলাপ করে নিন।