কনটেন্ট মার্কেটিং কি? কনটেন্ট রাইটিং এর আদ্যোপান্ত

একটি সফল কনটেন্ট রাইটিং আপনার পুরো ব্যবসার মূল ঘুরিয়ে দিতে পারে, এজন্যই এটা বলা হয়েছে কনটেন্ট ইজ কিং যার মানে হল আর্টিকেল বা কনটেন্ট মার্কেটিং হলো রাজা।

আপনি যদি একটি তথ্যবহুল এবং যুগোপযোগী আর্টিকেল লিখতে পারেন, তাহলে এটা যখন গুগলের প্রথম পেইজে জয়েন করবে, তখন আপনার বিজনেস এর সফলতা আকাশে উড়বে।

কারন, যখনই কোনো একটি আর্টিকেল আপনার ওয়েবসাইট থেকে সার্চ ইঞ্জিনে Rank হয়, তখন ওই আর্টিকেল থেকে প্রচুর পরিমাণে কাস্টমার আপনার ওয়েবসাইটে পদার্পণ করে, আমরা জানি কাস্টমার সফলতার চাবিকাঠি।

আর যখন আপনি এরকম কয়েকটি আর্টিকেল গুগল সার্চ ইঞ্জিনে রেংক করে নিবেন, তখন এটা কোন ব্যাপার না যে, আপনি আপনার কাস্টমারদের hire করতে পারবেন না।

নিঃসন্দেহে আপনি যখন সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক নিয়ে আসবেন, তখন আপনার প্রোডাক্ট গুলো কে কিংবা আপনার বিজনেস প্রমোট করার জন্য এক্সট্রা পেইড করতে হবে না।

তাছাড়া এতে করে আপনার কোম্পানিটি খুব বেশি দূর এগিয়ে যাবে এবং এটি সফলতা একটি চূড়ান্ত পর্যায়ে অবশ্যই পৌঁছাবে, কারণ আপনার আর্টিকেল এর দ্বারা আপনি সফলভাবে কাস্টমার আনতে সক্ষম হচ্ছেন।

আজকের এই পোস্টটিতে আমি সম্পূর্ণ আলোচনা করব, কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কিভাবে আপনি একটি সফল কনটেন্ট রাইটিং করবেন? যা অবশ্যই গুগলের Rank করবেন।

কনটেন্ট কি?

কন্টেন্ট হল, যে কোন একটি টপিক এর উপরে আপনার অভিজ্ঞতাগুলোকে লেখার মাধ্যমে আপনার কাস্টমার কিংবা ক্লায়েন্টের সামনে তুলে ধরা।

সহজভাবে বলতে গেলে, কনটেন্ট এর সঙ্গা এরকম হয়:  কনটেন্ট হলো কিছু শব্দের অর্থ পূর্ণ সমষ্টি যা বিভিন্ন ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত পাবলিশ করা হয়, যাতে করে সমস্ত লোক ওই টপিক সম্পর্কে জানতে পারে।

মানে, আপনি যদি কোন একটি টপিক নির্বাচন করেন এবং তারপরে ওই টপিকটি ভালোভাবে Research করে বিভিন্ন ধরনের ইনফরমেশন সংগ্রহ করার পরে, তারপর এগুলো যদি আপনি আপনার ক্লায়েন্টের সামনে তুলে ধরেন সেটাই হবে কনটেন্ট মার্কেটিং।

কনটেন্ট রাইটিং কি?

আপনি যদি কন্টেন্ট সম্পর্কে জেনে যান, তাহলে কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে তেমন একটা বলার প্রয়োজন হবে না আশা করি,  কারণ কনটেন্ট এর কনসেপ্ট যখন আপনি বুঝে যাবেন,  তখন এর পাশে থাকা রাইটিং বুঝতে সময় লাগবে না।

কনটেন্ট রাইটিং মূলত, আপনার কনটেন্ট গুলো  লেখার মাধ্যমে ভিজিটরের সামনে প্রকাশ করেন তাহলেই সেটাকে বুঝায়।

কনটেন্ট মার্কেটিং টিপস

আপনি যদি একটি সফল কনটেন্ট মার্কেটিং করতে চান, কিংবা একটি সফল কনটেন্ট লিখতে চান, তাহলে আপনাকে কনটেন্ট রাইটিং টিপস গুলো সম্পর্কে অবশ্যই জেনে নিতে হবে।

কারণ আপনি যখন কনটেন্ট রাইটিং টিপস গুলো সম্পর্কে জেনে যাবেন তখন আপনি একটি সফল কনটেন্ট লিখতে পারবেন। যা অবশ্যই গুগলের প্রথম পেইজে প্রথম পজিশনে রেংক করবে।

কি সেই কনটেন্ট রাইটিং বা কনটেন্ট মার্কেটিং টিপস গুলো? জানতে হলে পোষ্টটি কন্টিনিউ করুন!

সফল কনটেন্ট রাইটিং বা কনটেন্ট মার্কেটিং  করতে হলে যে বিষয়গুলো অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে:

  • একটি কীওয়ার্ড নির্বাচন।
  • তথ্য সংগ্রহ করা।
  • একটি ভালো সূচনা।
  • আর্টিকেল এর মধ্যে বিভিন্ন ইনফোগ্রাফিক্স কিংবা ইমেজ যুক্ত করা।
  • তুমি এবং আমি এই রিলেটেড কনটেন্ট।
  • আর্টিকেল এর শেষে প্রশ্ন করা।

এবারে উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো কে step-by-step আলোচনা করা যাক এবং এগুলোকে খোলাসা ভাবে আপনার সামনে উপস্থাপন করা যাক।

একটি কীওয়ার্ড নির্বাচন:

কিইওয়ার্ড মূলত একটি টপিক যা গুগোল কিংবা বিভিন্ন থার্ড পার্টি টুলস Research করার মাধ্যমে সংগ্রহ করে থাকে, মূলত এটি কিছু তত্ত্বের সহকারে যেকোনো টুলস সংগ্রহ করে।

তথ্যগুলো এরকম যে আপনি যে কি-ওয়ার্ড নির্বাচন করবেন, সেই কিইওয়ার্ড দ্বারা গুগলের প্রতি মাসে কতবার ভিজিটররা সার্চ করে? এটি নিয়ে আপনি rank করার পার্সেন্টেজ কতটুকু? কিওয়ার্ড এর সিপিসি এর রেট কত ইত্যাদি।

আপনি যদি কিওয়ার্ড Research করা ছাড়া কোন একটি টপিক নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখেন, যা মোটেও কোন ভ্যালু প্রোভাইড করে না, তাহলে সেটা আপনার কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভুল হবে।

কারণ, আপনি নিশ্চয়ই এরকম কিছুই করতে চাইবেন না যাতে করে আপনি একটি আর্টিকেল লিখলেন, কিন্তু কেউ এই আর্টিকেল পড়তে চাইল না, যার মানে আপনার আর্টিকেল আপনার ওয়েবসাইটে সীমাবদ্ধ থেকে গেল।

যখন আপনার আর্টিকেল আপনার ওয়েবসাইটে সীমাবদ্ধ থাকবে, তখন এতে আপনার করা যে সমস্ত খাটনি গুলো রয়েছে,  সমস্ত কষ্ট গুলো বৃথা যাবে, আপনি অবশ্যই হতাশ হবেন, কিন্তু এই হতাশ হওয়ার পিছনে একমাত্র দায়ী আপনি।

আপনি যদি ওই হতাশার সাগরে হাবুডুবু খেতে না চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি ভালো কীওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে,  আপনি কি ওয়ার্ড বিভিন্ন উপায়ে নির্বাচন করতে পারেন।

কী ওয়ার্ড নির্বাচনের ক্ষেত্রে রয়েছে কিছু ফ্রী টুলস এবং কিছু পেইড টুলস, অনেকেই আছেন পেইড টুলস ব্যবহার করতে চান না, তাদের জন্য ফ্রী টুলস গুলোর লিঙ্ক আমি নিচে দিয়ে দিচ্ছি।

আপনি ঐ সমস্ত ফ্রী টুলস এ কোন রকমের সাইনআপ কিংবা রেজিস্ট্রেশন করা ছাড়াই কি-ওয়ার্ড নির্বাচন করতে পারবেন, কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে।

আপনি উপরুক্ত যে সমস্ত টুলস রয়েছে এগুলো একদম ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন,  এবং যখন আপনি টুলস ব্যবহার করবেন, তখন আপনি অবশ্যই আপনার টার্গেট এর কান্ট্রি সিলেক্ট করে, তারপর কী ওয়ার্ড নির্বাচন করবেন।

টার্গেটের কান্ট্রি বলতে, আপনি যে দেশ থেকে আপনার ভিজিটর নিয়ে আসতে চান এবং যে দেশে টার্গেট করে আপনি আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন সেটা কি বুঝায়।


কনটেন্ট রাইটিং | কনটেন্ট মার্কেটিং কিভাবে করবেন?

 

এবং যখনই আপনি আপনার টার্গেটেড কান্ট্রি এবং আপনার নিস লিখে সার্চ করবেন, তখন আপনি ওই রিলেটেড যে সমস্ত কিওয়ার্ডগুলো গুগলে সার্চ হয় তার লিস্ট পেয়ে যাবেন।

আর এভাবেই মূলত খুব সহজেই আপনি ফ্রিতে একটি ভালো কীওয়ার্ড নির্বাচন করতে পারবেন এবং এটি থেকে বিপুল পরিমান ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন।

তথ্য সংগ্রহ করা

আপনি যখন একটি কীওয়ার্ড নির্বাচন করবেন, তখন আপনার হয়তো ওই কিওয়ার্ড সম্পর্কে পুরোপুরি অ্যাডভান্স লেভেলের ধারণা থাকতে নাও পারে।

তবে আপনি যখন কোন একটি বিষয় সম্পর্কে কাউকে পুরোপুরি ডিটেলস আলোচনা করতে যাবেন কিংবা কাউকে শিখাতে যাবেন, তখন আপনাকে ওই বিষয় সম্পর্কে অ্যাডভান্স লেভেলের ধারণা অর্জন করতে হবে।

আপনাকে টপিকগুলো এমন ভাবে বোঝাতে হবে, যাতে করে ওই ব্যক্তিটি কে রকম অনুভব করে যে: ওয়াও,  এই আর্টিকেল থেকে আমি সবকিছু শিখে ফেললাম, এবং আমি এখন এটা জানি এর পরবর্তীতে এখন কি করতে হবে।

যখনই, আপনার কোন আর্টিকেল পড়ে কোন ভিজিটর এরকম অনুভব করতে পারবে, তখন আপনি মনে করবেন আপনার আর্টিকেল লেখা সার্থক, আপনি একদম সঠিক পদ্ধতিতে এগিয়ে যাচ্ছেন।

সে যাই হোক, ভিজিটরের কাছ থেকে এরকম ফিডব্যাক পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ওই বিষয়ে পুরোপুরিভাবে Research করতে হবে, তথা জানতে হবে।

আর জানতে হলে, আপনি যখনই কোনো কীওয়ার্ডস নির্বাচন করবেন তখন ওই কীওয়ার্ডস গুগোল এ সার্চ করুন, এবং তারপরে ওই কিওয়ার্ড নিয়ে যতগুলো আর্টিকেল প্রথম পেইজে রয়েছে সেগুলো পড়ুন।

আশাকরি, যখনই আপনি একের পর এক আর্টিকেল পোস্ট পড়ে যাবেন, তখন আপনি ওই সম্পর্কে অ্যাডভান্স লেভেলের ধারণা অর্জন করতে পারবেন।

একটি ভালো সূচনা

আপনি নিশ্চয়ই ইউটিউবে যখন কোন ভিডিও দেখেন ,তখন আপনি এই ভিডিও এর ইন্ট্রোডাকশন যখন শুনবেন, তখন আপনি বুঝতে পারেন যে ভিডিওটি আসলে কি রকম হতে চলেছে।

ঠিক একই রকমভাবে, আপনি যদি একটি সফল কনটেন্ট রাইটিং করতে চান, তাহলে আপনাকে একটি ভালো সূচনা তৈরি করতে হবে, মানে ইন্ট্রোডিউস টা ভালো হতে হবে।

এক্ষেত্রে, আপনি আর্টিকেল লেখা যখন শুরু করবেন এবং একদম প্রথম প্যারাগ্রাফে আপনি ভিজিটরদের আশ্বাস দেন,  একটি টার্গেট সেটআপ করুন।

যার মানে হল আর্টিকেল লেখার প্রথমদিকে আপনি  টারগেট সেটআপ করবেন যে ভিজিটর আসলেই এই আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হবে এবং এই সম্পর্কে পুরোপুরি জানতে পারবেন।

কারণ, আপনার ইন্ট্রোডিউস লেভেল যত বেশি ভালো হবে, ভিজিটর আপনার আর্টিকেল কন্টিনিউ করতে তত বেশি পছন্দ করবে, তাই ভালো ইন্ট্রোডিউস তৈরি করুন।

ইনফোগ্রাফিক্স বা ইমেজ

আপনি কি এই সম্পর্কে জানেন যে একটি মাত্র ইমেজ কয়েক হাজার শব্দের কথা বলে? অবাক হচ্ছেন তো? কিন্তু আসলেই ব্যাপারটা তাই।

এছাড়াও আপনার আর্টিকেল এর মধ্যে যদি ইমেজ কিংবা ইনফোগ্রাফিক্স যুক্ত করেন, তাহলে ভিজিটর আপনার আর্টিকেল ভালোভাবে বুঝতে সক্ষম হবে।

তাই সব সময় চেষ্টা করবেন, একটি হায়ার লেভেলের ইনফোগ্রাফিক্স ইমেজ আপনার আর্টিকেল এর মধ্যে যুক্ত করার, যাতে করে ভিজিটররা আপনার আর্টিকেল সহজেই লুফে নিতে পারে।

তবে ইমেজ অথবা ইনফোগ্রাফিক্স যুক্ত করার ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন সেটা হল, কোন অযাজিত ইমেজ আপনার আর্টিকেল এ যুক্ত করবেন না।

এর মানে হলো এমন কোন ইমেজ যুক্ত করবেন না, যা কোন ভ্যালু প্রোভাইড করে না। তাছাড়া অকারণেই আর্টিকেল এর মধ্যে ইমেজ ব্যবহার করা পরিহার করুন।

তুমি এবং আমি এই রিলেটেড কনটেন্ট

তুমি এবং আমি এই সম্পর্কে আমি কি বুঝাতে চেয়েছি? তাছাড়া আপনি এই রিলেটেড আর্টিকেলগুলো কিভাবে তৈরি করবেন? ঘাবরাবেন না পোস্টটি কন্টিনিউ করুন।

তুমি এবং আমি এই বিষয়টি মানে হলো আপনি যখন কোন একটি আর্টিকেল পাবলিশ করবেন, তখন এই আর্টিকেলের মধ্যে যে সমস্ত স্ট্রাকচার ব্যবহার করবেন , এর স্ট্রাকচার গুলোর মধ্যে আপনি  আপনার মাধ্যমে কথা বলার বিষয়টিকে ফুটিয়ে তুলবেন।

বিষয়টিকে আরও বেশী স্পষ্ট  করা যাক, মানে আপনি কন্টেন্ট এমনভাবে তৈরী করবেন, যাতে করে মনে হয় আপনি আপনার ভিজিটর সামনে কথা বলতেছেন।

আপনার এই রিলেটেড আচরণগুলো আপনার ওই কনটেন্ট রাইটারকে এই সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে সহায়তা করবে, এবং আপনার কনটেন্ট রাইটিং সফল করতে সহায়তা করবে।

তাই সবসময় এটা চেষ্টা করুন, আপনি যখন কোনো একটি আর্টিকেল লিখবেন তখন আর্টিকেল এর মধ্যে এই সমস্ত কনভাসেশনাল বিষয়গুলো ফুটিয়ে তুলতে।

আর এটাই আপনার সকল কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

আর্টিকেল এর শেষে প্রশ্ন করা

আপনি যখন আপনার আর্টিকেল লেখা সম্পন্ন করে ফেলবেন, তখন আপনি ওই আর্টিকেল এসেছে ভিজিটরের কাছে প্রশ্ন করতে পারেন।

প্রশ্ন করার উদ্দেশ্যে অনেকগুলো, যার মধ্যে থেকে একটি হল যখন আপনি ভিজিটর প্রশ্ন করবেন, তারা বাধ্য হবে সম্পর্কে কিছু কমেন্ট বক্সে লিখতে, এবং এতে  কমেন্ট বৃদ্ধি পাবে।

তাছাড়া আপনি যদি একটি কনভারসেশন আর্টিকেল তৈরি করেন, এটি আপনার আর্টিকেল rank করতে বিপুল পরিমাণে সহযোগিতা করবেন, চেষ্টা করুন কনভারসেশন আর্টিকেল লেখার।

আর্টিকেল এসেছে প্রশ্ন করা বলতে আপনি আপনার পোস্ট এর নীচে ভিজিটরকে আপনার লেখা পোষ্ট সম্পর্কে বিভিন্ন জিজ্ঞাসা করতে পারেন, আর্টিকেল এর মধ্যে থেকে যে কোন একটি বিষয়কে প্রশ্ন হিসেবে তুলে ধরতে পারেন।

উদাহরণস্বরূপ, আপনার আর্টিকেল ওয়েবসাইট ট্রাফিক বৃদ্ধি করা নেয়া হয়, তাহলে আপনি এরকম একটি প্রশ্ন করতে পারেন, আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর সংখ্যা কত? এ সম্পর্কে আমাদের জানাও, আমি খুবই কৌতুহলপ্রবন।

এতে করে আপনার পোস্ট রিডার অবশ্যই feel-free একটি কমেন্ট করবে, এতে করে আপনার আর্টিকেল কনভাসেশনাল হয়ে উঠলো, যা আপনার ওই আর্টিকেলটা গুগলে রেংক করতে সহায়তা করবে।

আশা করি, কিভাবে একটি কনটেন্ট তৈরি করা যায় সেই সম্পর্কে আপনি পুরোপুরি ধারণা নিয়ে নিয়েছেন, তার কোন প্রশ্ন থাকার কথা নয়, কারণ কনটেন্ট লেখা ক্ষেত্রে এগুলো গুরুত্বপূর্ণ।

কনটেন্ট রাইটার

কন্টেন্ট আপনি বিভিন্নভাবে তৈরি করতে পারেন, যেমন আপনি চাইলেই এই কনটেন্টটিতে কভার করতে পারেন অথবা অন্য  কাউকে দিয়ে লিখাতে পারেন।

তবে আমার রিকমেন্ডেড যেকোনো ধরনের আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি আপনার মেধা দিয়ে আর্টিকেল কভার করুন।

তবে, আপনার যদি সময় স্বল্পতা থাকে এবং আপনি যদি অন্যকে দিয়ে আর্টিকেল লেখাতে চান, তাহলে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের সহায়তা নিতে পারেন।

আর্টিকেল রাইটার পাওয়ার জন্য আপনি চাইলে নিচের দেয়া ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম থেকে খুঁজে নিতে পারেন।

কনটেন্ট রাইটার যদি আপনি খুঁজে থাকেন, তাহলে উপরুক্ত দুইটি ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম থেকে আপনার পছন্দের কনটেন্ট রাইটার খুঁজে নিতে পারেন।

বাংলা আর্টিকেল লিখে আয়

আপনি যদি একজন কনটেন্ট রাইটিং এক্সপার্ট হন, এবং কনটেন্ট রাইটিং করে আপনি আয় করতে চান, তাও আবার বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং করে, তাহলে আপনার জন্য একটি সুযোগ রয়েছে।

কারণ, ইন্টারনেটের জগতে এরকম অনেক ভ্যালু প্রোভাইড ওয়েবসাইট রয়েছে, যারা কনটেন্ট রাইটার হায়ার করে, এবং তাদের বিভিন্ন কমিশন দেয়ার মাধ্যমে কনটেন্ট লিখায়।

আর আপনি যদি এরকম কোন কনটেন্ট রাইটার হন এবং আপনি এটা মনে করেন যে আপনার কনটেন্ট ভ্যালুয়েবল এবং ব্যবহার উপযোগী তাহলে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং তথা টাইপিং জব করে আয় করতে পারেন।

তা কিভাবে আপনি খুব সহজেই কনটেন্ট রাইটিং করে প্রতিমাসে বিপুল পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন, সেটা নিয়ে পুরোপুরি জানুন নিচে দেয়া আর্টিকেল থেকে

আর্টিকেল লিখে টাকা আয়

আশাকরি আপনার কনটেন্ট রাইটিং স্কিল কখনো বিফলে যাবেনা, এবং আপনি একজন সফল কনটেন্ট রাইটার হলে ওই স্কিল এর পরিবর্তে টাকা আয় করতে পারবেন।

তাহলে আজকের পোস্টটি এই পর্যন্ত, আমি চেষ্টা করেছি কনটেন্ট মার্কেটিং  অথবা কনটেন্ট রাইটিং করার ক্ষেত্রে যেসব বিষয় গুলো অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হয় সেগুলো নিয়ে আলোচনা করার।

এছাড়াও আপনি যাতে কনটেন্ট মার্কেটিং করার মাধ্যমে একটি সফল কনটেন্ট লিখতে পারেন সেই সম্পর্কে পুরোপুরি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি উপকৃত হয়েছেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top