ইন্টারনেট জগতে আপনি যখন আয় করতে চাইবেন, তখনই হয়তো আপনার আয়কৃত টাকা গুলোকে কোন একটি মাধ্যমে আপনার নিজের আয়ত্তে আনতে হয়। সেজন্য, পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম জানা আবশ্যক।
এই ফলশ্রুতিতে হয়তো আপনি কখনো Paypal নামক কোন একটি পেমেন্ট সিস্টেমের কথা শুনেছেন পূর্বে?
শুধু তাই নয়, ইন্টারনেটের জগতে টাকা লেনদেনের জন্য অর্থাৎ আপনি যদি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় টাকা পাঠাতে চান তাহলে পেপাল একাউন্টের বিকল্প নেই।
তাহলে আর দেরি করছেন কেন? এখনই মূল পোস্টের দিকে মাথা ছাড়া দেয়া যাক, আর বানিয়ে ফেলা যাক একটি ফ্রি Paypal একাউন্ট।
পোস্টের ভিতরে যা থাকছে
পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম
পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম জেনে একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে আপনাকে নিচে দেয়া লিংকে ক্লিক করতে হবে এবং পেপালের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
লিংকে ক্লিক করার পর আপনি নিচের মত একটি পেজ দেখতে পারবেন, এবার আপনাকে get Started বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর আপনি যে ইমেইল এড্রেসের সহায়তায় পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম জেনে পেপাল অ্যাকাউন্ট খুলতে চান সেই মেইল এড্রেসটি দিন।
মনে রাখবেন, এই মেইল এড্রেসে একটি কনফার্মেশন মেইল যাবে তাই এটি যেন অবশ্যই অ্যাক্টিভ ইমেইল হয়। যাতে করে, আপনি ওই কনফার্মেশন মেসেজ দিয়ে আপনার পেপাল অ্যাকাউন্ট কনফার্ম করে নিতে পারেন।
এবার আপনাকে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে। পাসওয়ার্ড নির্বাচন করার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই একটি নিয়ম ফলো করতে হবে, অন্যথায় আপনার পাসওয়ার্ড কখনও সেভ হবে না।
আর এই নিয়মটি হল, আপনি যখন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন, তখন অবশ্য একটি বড় হাতের অক্ষর এবং সংখ্যা যুক্ত পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
পাসওয়ার্ডের ডেমো হিসেবে আপনি চাইলে নিচের দেয়া পাসওয়ার্ড টি দেখতে পারেন – Asnx82828#@13।
এবার আপনাকে আপনার সমস্ত এড্রেস গুলো যথাযথভাবে দিতে হবে, অ্যাড্রেস দেয়ার ক্ষেত্রে আপনি যেখানে যে সম্পর্কে বলা হয়েছে সেখানে সে সম্পর্কে দিন।
- Legal First name: এখানে আপনার নামের প্রথম অংশটি দিন, যেমন- Ahmed
- Legal Last name: এখানে আপনার নামের দ্বিতীয় অংশটি দিন, যেমন- Parbes
- Legal business name: এখানে আপনি যে কোন একটি নাম দিতে পারেন যেমন আপনি চাইলে Facebook দিতে পারেন অথবা অন্যকিছু
- Business phone number : এই অংশটিতে আপনার কান্ট্রি সিলেক্ট করার পর তারপর একটি লিগাল নাম্বার দিন
- Address line -1 : এখানে আপনার সঠিক এড্রেস ডিটেলস দিন
- Address line -2 : ক্ষেত্রে অ্যাড্রেস মানে যদি আপনার কোন তথ্য বাকি থেকে যায় তাহলে এখানে দিয়ে দিন।
- Post code- এখানে আপনার পোস্ট করে দিন, এটি আপনি গুগলে সার্চ করার মাধ্যমে পেয়ে যেতে পারবেন।
- City – town – village : এখানে যথাক্রমে আপনার গ্রামের নাম শহরের নাম দিয়ে দিন।
এবার নিচের দুইটি অপশন এ তাদের সাথে একমত পোষণ করে এরপর “Agree and create account” বাটনটিতে ক্লিক করুন।
তারপর পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম হিসাবে আপনার সামনে আরেকটি নতুন পেইজ ওপেন হবে এই পেইজটিতে দেয়া ডিটেলস গুলো আপনাকে যথাযথভাবে দিতে হবে।
- Business type : এখানে আপনি যখন ক্লিক করবেন তখন এর অনেকগুলো অপশন এর মধ্যে থেকে individual সিলেক্ট করুন।
- Product or service keyword : এতে ক্লিক করবেন এবং তারপর সার্চ করুন computer software stores এবং খুঁজে পেলে এটি সিলেক্ট করে নিন।
- Paypal: এই অংশটিতে আপনি আপনার নাম লিখে দিন এবং তারপরে continue বাটনে ক্লিক করুন।
এবার আপনাকে আপনার জন্মদিন দিতে হবে এবং তারপরে নিচের অপশনটি সিলেক্ট করে নিতে হবে, সবশেষে Submit বাটনে ক্লিক করতে হবে।
এবার আপনি একদম শুরুতে যে ইমেইল এড্রেস দিয়েছিলেন, সেই ইমেইল এড্রেসটি চেক করুন তাতে একটি কনফার্মেশন মেইল গেছে, যখনই আপনি কনফার্মেশন মেইল পেয়ে যাবেন তখন ক্লিক করুন, Confirm your Email।
আপনি যখনই কনফার্ম ইউর ইমেইল অপশনটিতে ক্লিক করবেন, তখন আপনি নতুন একটি পেজে চলে যাবেন। এখানে আপনাকে আপনার পেপাল একাউন্ট এর পাসওয়ার্ড দিতে হবে।
আপনি যখনই পাসওয়ার্ড দিয়ে দিবেন তখনই আপনার পেপাল অ্যাকাউন্ট কনফার্ম হয়ে যাবে।
যখনই আপনার পেপাল একাউন্ট কনফার্ম হয়ে যাবে, তখন আপনি নিশ্চিত থাকুন যে এবার আপনি আপনার পেপাল একাউন্ট থেকে যেকোনো ধরনের লেনদেন করতে পারবেন।
এর পরেও আপনি যদি নিশ্চিত হতে চান যে, আপনার পেপাল একাউন্ট ভেরিফাইড কিনা, তাহলে আপনি প্রথমে পেপাল অ্যাকাউন্ট এ লগিন করুন পূর্বে যে ডিটেইলস দিয়েছেন যে ডিটেলস সহযোগিতায়।
এবং তারপরে সেটিং অপশনে যখন ক্লিক করবেন তখনই Account owner information নামের একটি অপশন পাবেন এতে ক্লিক করুন।
ক্লিক করার পর আপনি আপনার ইমেইল এড্রেসটি পেয়ে যাবেন এরপর এই মেইল এড্রেসে ডান পাশের Update বাটনে ক্লিক করুন।
এবার আপনি নতুন একটি পেজে চলে আসবেন এবং এখান থেকে আপনি যদি নিচের স্ক্রিণশটের মত আপনার ইমেইল এড্রেসটি এর পাশে Primary নামের অপশন টি দেখতে পারেন। তাহলে বুঝবেন যে আপনার পেপাল অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই হয়ে গেছে।
আর এভাবে আপনি চাইলে খুব সহজেই ঘরে বসেই আপনার যতটি পেপাল একাউন্ট খোলা দরকার, ততটি ভেরিফাইড পেপাল একাউন্ট খুলতে পারবেন।
আর যখনই আপনার পেপাল একাউন্ট একটিভ হয়ে যাবে, তখনি আপনি আপনার পেপাল অ্যাকাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতে পারবেন। পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম এটাই।
পেপাল একাউন্ট ভেরিফাই করার নিয়ম
যখনই আপনি পেপাল একাউন্ট খুলে নিবেন , তখন আপনার কাজ মূলত সব পরিষ্কার হয়ে যাবে না; এটিকে ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে হলে আপনাকে অবশ্যই ভেরিফাই করে নিতে হবে।
যেহেতু, বাংলাদেশ থেকে কোন মতেই আপনি লীগাল ওয়েতে পেপাল একাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন না, তাই আপনাকে বিকল্প পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
অর্থাৎ আপনাকে অন্য আরেকটি ভার্চুয়াল পেমেন্ট সিস্টেমে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে, তারপরে এটিকে আপনার পেপাল এর সাথে কানেক্ট করে ভেরিফাই করে নিতে হবে।
আমরা হয়তো এই সম্পর্কে অবগত আছি যে, বাংলাদেশে পেপাল সাপোর্ট না হলে ওপেন পাইনিওর একাউন্ট সফলভাবে তৈরি করা যায় এবং ভেরিফাইড করা যায়।
এছাড়াও আপনার এই সম্পর্কে অবগত আছেন যে, পেপাল একাউন্ট পাইনিওর একাউন্ট এর সাথে কানেক্টেড করা যায়। এবং কানেক্ট করে ফেললেই আপনার একাউন্ট ভেরিফাইড হয়ে যায়।
অর্থাৎ পেপাল অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি পেইনিওর অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে এবং তারপরে কিছু স্টেপ ফলাফলের মাধ্যমে আপনার পেপাল একাউন্ট ভেরিফাই করে নিবেন।
এবার প্রশ্ন হল পাইনিওর একাউন্ট কিভাবে খুলবেন? কোন সমস্যা নেই, এই আর্টিকেল কন্টিনিউ করতে থাকুন এবং জেনেনিন কিভাবে কাজ সম্পাদন করবেন।
অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনাকে প্রথমে উপরে দেওয়া লিংকে ভিজিট করে নিতে হবে এবং তারপরে স্ক্রিনশট অনুযায়ী “Register ” নামের বাটনে ক্লিক করতে হবে।
যখনই আপনি রেজিস্ট্রার নামের বাটন এর উপরে ক্লিক করে নিবেন, তখন আপনাকে অন্য আরেকটি পেইজ এ নিয়ে যাওয়া হবে আপনাকেই পেজটি ফিলাপ করতে হবে।
- Im a: এই অপশনটিতে ক্লিক করার পরে Individual সিলেক্ট করে নিন।
- I’m looking to : Get paid by international Clients or Merketplace.
- My Current Payment Volume : Less then সিলেক্ট করে নিন।
যখনই আপনি এরকম ভাবে অপশন গুলো সিলেক্ট করে নিবেন তখন আপনাকে “Next” নামের বাটনে ক্লিক করতে হবে।
যখনই আপনি “Register” নামের অপশন পেয়ে যাবেন, তখন আপনার সামনে অ্যাকাউন্ট তৈরি করার মত একটি ফরম ওপেন হবে। এখানে আপনার একাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য দিতে হবে।
এখানে আপনার যাবতীয় ইনফরমেশনগুলো দেয়ার ক্ষেত্রে প্রথম অপশনটি দিতে Individual সিলেক্ট করে নিতে হবে।
এবং তার পরের অপশন গুলোতে আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড রিলেটেড সমস্ত ডকুমেন্ট দিয়ে দিতে হবে; মনে রাখবেন, ডকুমেন্টস গুলো অবশ্যই রিয়াল হতে হবে।
যখনই আপনি আপনার একাউন্ট রিলেটেড সমস্ত ইনফরমেসন দিয়ে দিবেন তখন আপনাকে Next বাটন টি তে ক্লিক করতে হবে।
এই পেইজটিতে মূলত আপনাকে আপনার ফোন নাম্বার দিয়ে আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করে নিতে হবে। অবশ্যই আপনার ফোনে যে নাম্বারটি রয়েছে সেটি দিন।
কারণ আপনি যখনই ফোন নাম্বার দিবেন, তখন আপনার ফোন নাম্বারটি দিয়ে একটি ভেরিফিকেশন কোড আসবে যা এখানে বসিয়ে দিয়ে ভেরিফাই করে নিতে হবে।
আপনার নির্দিষ্ট কান্ট্রি সিলেক্ট করার পরে যখন আপনার ফোন নাম্বারটা দিয়ে দিবেন তখন ভেরিফিকেশন কোড এর পাশে “Send” বাটনে ক্লিক করলেই আপনার ভেরিফাইড কোড চলে আসবে।
এই ভেরিফিকেশন কোড আপনাকে মূলত এই বক্সটিতে বসিয়ে দিতে হবে এবং তারপরে next বাটনে ক্লিক করতে হবে।
যখনই ভেরিফিকেশন করা সম্পন্ন হয়ে যাবে তখন আপনাকে মূলত আরেকটি পেইজ এ নিয়ে আসা হবে, যেখানে আপনাকে আপনার পাসওয়ার্ড সংক্রান্ত বিভিন্ন ইনফর্মেশন দিতে হবে।
এখানে থাকা প্রত্যেকটি বক্স যখন আপনি পুরোপুরি ভাবে ফিলাপ করবেন তখন আপনি একটু নিচের দিকে আসলে আপনার ইনফরমেশন শেয়ার অপশন পাবেন।
ID type: অপশনটিতে ক্লিক করার পরে আপনি কিভাবে আপনার পাইনিওর একাউন্ট ভেরিফাই করতে চান সেটি সিলেক্ট করে নিন; আপনি নেশনাল আইডি কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি দিয়ে আপনার পেওনিয়ার একাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন।
যখনই আপনি আপনার আইডিটি সিলেক্ট করে নিবেন, তখন আপনাকে আপনার আইডি কার্ডের নাম্বার রয়েছে সেটি পাশের বক্সে দিয়ে দিতে হবে।
এবং তারপর সব শেষে ইমেজ রেক্যাপটছা সলভ করার পরে Next বাটনে ক্লিক করে নিতে হবে।
এরপর একদম সর্বশেষ পেজটিতে আপনি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর সমস্ত ইনফরমেশন গুলো দিয়ে দিলেই অ্যাকাউন্ট সাবমিট করতে পারবেন।
যখনই আপনি একাউন্ট সাবমিট করে নিবেন তখন কয়েক ঘন্টার মধ্যে আপনার অ্যাকাউন্ট ডিলিট হয়ে যাবে যদি আপনি সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে থাকেন।
যখনই আপনি আপনার একাউন্ট ভেরিফাইড করে নিবেন, তখন আপনাকে মূলত আপনার একাউন্ট ইনফরমেশন দিয়ে লগইন করে নিতে হবে।
আপনার পাইনিওর অ্যাকাউন্ট এ লগিন করা সম্পন্ন হয়ে গেলে, এবার আপনার পেপাল একাউন্ট ভেরিফাই কাজ সম্পন্ন করে নিতে হবে।
পাইনিওর একাউন্টে লগইন করার পরে এবার আপনাকে এই পেজটিকে ডেক্সটপ মোডে নিয়ে নিতে হবে, যদি আপনি ফোন ব্যবহার করেন তো।
যখনই আপনি আপনার পাইনিওর একাউন্টের হোমপেজে চলে যাবেন তখন আপনাকে এখান থেকে ‘Recive‘ অপশনটির উপরে ক্লিক করতে হবে এবং তারপরে এখান থেকে “Global Payment” অপশনটি এর উপরে ক্লিক করতে হবে।
যখনই আপনি গ্লোবাল পেমেন্ট নামের অপশন টি রয়েছে তাতে ক্লিক করবেন, তখন আপনার সামনে নিজের দেয়া স্ক্রীনশটএর মত একটি পেইজ ওপেন হবে।
এখান থেকে আপনাকে মূলত Eurozone অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে। ইউরোজোন অপশনটির উপরে ক্লিক করার পরে আপনাকে এখানে থাকে অনেকগুলো অপশন থেকে IBAN গুলো সিলেক্ট করে নিতে হবে।
যখনই আপনি কোডগুলো কপি করে নিবেন তখন আপনাকে আবার পুনরায় আপনার পেপাল একাউন্টে ভিজিট করতে হবে।
কিছুক্ষণ আগে আপনি যে পেপাল অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছিলেন, সেই একাউন্টে ভিজিট করে এই নাম্বারটি দেয়ার মাধ্যমে আপনার একাউন্ট ভেরিফাইড করতে হবে।
অথবা আপনি চাইলে ডাইরেক্টলি নিচের দেওয়া লিংকে ভিজিট করার মাধ্যমে আপনার পেপাল একাউন্ট এ ব্যাংক একাউন্ট এডিট করার অপশন পেয়ে যেতে পারেন।
যখনই আপনি গুরুত্ব লিংকে ভিজিট করবেন তখন আপনার সামনে নিচের দেয়া স্ক্রীনশটএর মত একটি ওয়েব পেজ ওপেন হবে সেখান থেকে আপনাকে “Add new bank” নামের অপশন এ ক্লিক করতে হবে।
যখনই আপনি অ্যাড নিউ ব্যাংক নামক অপশনটির উপরে ক্লিক করে ফেলবেন, তখন আপনার সামনে আরেকটি পেজ ওপেন হবে সেখানে আপনাকে মূলত কপিকৃত IBAN নাম্বার দিতে হবে।
এই নাম্বারটি দেয়ার পরে আপনাকে “Agree and link” নামের অপশন এর উপরে ক্লিক করে দিতে হবে।
যখনই আপনি আইবিএন নাম্বারটি দিয়ে দিবেন, তখন আপনাকে মূলত কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে এটা হতে পারে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা।
তারপরে তারা আপনার পাইনিওর একাউন্টে দুইটা ডিপোজিট সেন্ড করে দিবে; ওটা দুইটি ভিন্ন ভিন্ন এমাউন্টের ডলার সেন্ড করে দিবে।
এবং যখনই তারা আপনাকে দুইটা প্যামেন্ট সেন্ড করে দিবে তখন আপনাকে পুনরায় আবার আপনার পেপাল একাউন্টে ভিজিট করতে হবে এবং তারপরে Add a bank অপশনে ক্লিক করার পর এই দুইটা ডিপোজিট দিয়ে ভেরিফাই করে নিতে হবে।
মূলত আপনার পাইনিওর একাউন্টে সেন্ড করা যে দুইটা ডিপোজিট রয়েছে, সেগুলো সঠিকভাবে যখন দিবেন তখন আপনার পেপাল একাউন্ট এর সাথে এটি কানেক্ট হয়ে যাবে।
আর এভাবে মূলত আপনি চাইলে খুব সহজেই আপনার পেপাল একাউন্ট ভেরিফাইড করে নিতে পারবেন; আপনার পেপাল একাউন্ট ভেরিফাইড হয়েছে কিনা সেটা কিভাবে চেক করবেন?
ভেরিফাইড পেপাল কিভাবে চেক করবেন?
আপনি যদি এ সম্পর্কে জানতে চান যে, আপনি যে পেপাল অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছেন সেই পেপাল একাউন্ট ভেরিফাইড হয়েছে কিনা তাহলে আপনাকে নিচের লিংকে ভিজিট করতে হবে।
উপরোক্ত লিংকে ভিজিট করার পরে আপনার একাউন্টি ভেরিফাই করা থাকে তাহলে আপনি নিচের স্ক্রীনশটএর মত দেখতে পারবেন।
যদি আপনার একাউন্ট ভেরিফাইড করার সম্পূর্ণ না হয় তাহলে আপনি উপরে উল্লেখিত প্রসেস গুলো ভালো ভাবে মনোযোগ সহকারে দেখে তারপরে ভেরিফাই করে নিতে পারেন।
পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য
যেমন আপনি যদি ইন্টারনেট ব্যবহার করে কোন পণ্য ক্রয় করতে চান, তাহলে আপনি paypal একাউন্ট ব্যবহার করতে পারেন।
অনেক সময়ে পেমেন্ট সিস্টেমের ক্ষেত্রে আমরা যখনই এই একটিমাত্র মাধ্যমে তা করতে পারব এটা দেখি, তখন আমরা বিভ্রান্ত হয়ে যাই।
এক্ষেত্রে আপনি যদি কোন একটি প্লাটফর্মে মাধ্যমে অনেকদিন কাজ করে কিছু টাকা আয় করেন।
তাহলে যখন দেখেন যে ওই টাকাগুলো আপনার নিজের আয়ত্তে আনার জন্য শুধুমাত্র একটি অপশন আছে, আর সেটি হলো পেপালের মাধ্যমে।
এবং ঠিক ওই সময়টিতে যদি আপনি এরকম ফিল করেন যে, আপনার কোন পেপাল অ্যাকাউন্ট নেই? তার মানে কি আপনার কষ্টগুলো বৃথা যাবে?
অবশ্যই না। পেপাল একাউন্ট খোলা আহামরি কিছু নয়, আপনি খুব সহজেই paypal এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট এর সাহায্যে আপনার জন্য একটি পেপাল একাউন্ট খুলতে পারেন। আর এই পোস্টেই আলোচনা করা হবে paypal একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।
আপনার মনের মধ্যে এখন হয়তো একটি প্রশ্ন আসতে পারে- পেপাল খুলতে গেলে কি কোন টাকার প্রয়োজন হবে? আর যদি প্রয়োজন হয় তাহলে তার পরিমাণ কত?
সত্যি কথা বলতে এটাই যে, আপনি যদি পেপাল একাউন্ট খুলতে চান, তাহলে আপনার কোন টাকা খরচ করতে হবে না। যার মানে হল, আপনি ফ্রিতে একটি পেপাল একাউন্ট খুলতে পারবেন।
আশাকরি, পেপাল একাউন্ট খোলার নিয়ম গাইডলাইন আপনার পছন্দ হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ধৈর্যসহকারে এই আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য।
Beautiful
Thank You;)
ভাই পোষ্ট কোড সাপোর্ট করেনা। কি করবো?
সাপোর্ট করার কথা। ভালোভাবে চেষ্টা করুন