আমাদের মধ্যে যে বা যারা গুগল এডসেন্স এড লিমিট সমস্যায় জর্জরিত, তাদের জন্য রয়েছে একটি আল্টিমেট সলভিং গাইডলাইন।
সাথে থাকছে একটি প্লাগিন যার মাধ্যমে সারা জীবন অ্যাড লিমিট থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ।
অনেকদিন থেকে এটা নিয়ে ভাবছিলাম যে এড লিমিটে যারা জর্জরিত রয়েছেন, তারা গুগল এডসেন্স এর লিমিট থেকে মুক্তি পাবেন কিভাবে? সেই সম্পর্কে যাবতীয় ডিটেলস আলোচনা করার।
সময়ের অপরিপূর্ণ তার কারণে ইচ্ছাটাই ইচ্ছা থেকে গেল, তবে আজকে ইচ্ছেটাকে একদিকে মোড় দেব ইনশাল্লাহ।
গুগল এডসেন্স এর অ্যাড লিমিট কেন হয়? এই রিলেটেড তথ্য আমাদের প্রায় সকলেরই জানা রয়েছে। যার কারণে অ্যাড লিমিট হওয়ার কারণগুলো সম্পর্কে আলোচনা না করে, ডাইরেক্ট অ্যাড লিমিট হলে কিভাবে পরিত্রান পাবেন সেই সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।
পোস্টের ভিতরে যা থাকছে
কেন আপনি সময় নষ্টকরে আমার বক বকানী শুনবেন?
প্রথমেই বলে রাখা, দরকার আমি নিজে গুগোল অ্যাডসেন্সে অ্যাড লিমিট এর শিকার অনেকবার হয়েছে। বলতে পারেন কয়েকডজন বারের মত বা কমবেশি।
প্রায় প্রত্যেক বারই গুগোল অ্যাডসেন্সে থেকে নিজের অ্যাকাউন্ট মুক্ত করতে পেরেছি। অনেকবার সফলতার সাথে ৩দিনের মধ্যেই এডসেন্সের অ্যাড লিমিট থেকে মুক্তি পেয়েছি।
নিজেকে গুগল এডসেন্সের এড লিমিট এক্সপার্ট বলতে ইতস্তত বোধ করলেও মোটামুটি লেভেলের এক্সপার্ট বললেও ভুল হবে না। যাই হোক এবার নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা গুলো শেয়ার করা যাক।
তাই কিছুসময় নিয়ে সিট বেট বেধে বসুন রিলেক্স হয়ে আর জানুন বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে যা আমি ১ বছর থেকেই করে আসছি। কি মজা, কি মজা, ১ বছরের অভিজ্ঞতা ৫ মিনিটে জেনে নেবেন।
এড রিমুভ করা
এরকম অনেকেই বলে যে গুগল এডসেন্সের এড লিমিট হওয়ার পরে সাইট থেকে সম্পূর্ণ এড রিমুভ করে দিতে বা অটো এড বন্ধ করে দেয়ার জন্য।
তবে আমার মতে এটি করা কারণে গুগল এ্যাডসেন্স এর অ্যাড লিমিট এর সময়সীমা আরও বেশি বেড়ে যাওয়ার #১ কারন।
এটা নিয়ে আমি নিজেই একটা এক্সপেরিমেন্ট করেছি; কারণ অনেক সময় গুগল এডসেন্সের এড রিমুভ করে দেয়ার পরেই অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থেকে অ্যাড লিমিট সরে যাওয়ার কোন আশঙ্কায় দেখিনি।
এড না সরানো নেয়ার এখানে আমার মত একটি যথেষ্ট ভালো যুক্তি রয়েছে, আর সেটি হল যখন গুগল এডসেন্স এর লিমিট করে দেয় তারপরেও কিন্তু এডসেন্স মাঝেমধ্যে আপনার সাইটে এড দেখায়।
কারন এড লিমিট হওয়ার পরে বলা হয়ে থাকে আপনার সাইটে এড লিমিট করা হয়েছে, যার মানে আগের চেয়ে কম দেখাবে।
এবার, প্রত্যেক ১০০০ পেইজভিউ এর মধ্যে আপনার সাইটে যদি দুই তিনবার এড দেখায় এবং এগুলোতে সফলভাবে ক্লিক হয়, তাহলে এগুলো ইনভেলিড ক্লিক হওয়ার আশঙ্কা একেবারে জিরো পার্সেন্ট।
যার কারণে এর লিমিট থাকাকালিন সময়ে সাইটে কয়েকটি ক্লিক পড়লে আর্নিং হওয়ার পাশাপাশি গুগোল এটা ডিটারমাইন করতে পারে যে আপনার সাইটে আসলে এড লিমিট হওয়ার কোন দরকারই ছিল না। কারন আর যাই হোক কেউ ২/১ বার এড দেখার জন্য ১০০০ পেজভিউ করবেনা।
তার কারণে, বেশ কয়দিন এই বিষয়াদি যখন চলতে থাকে তখন কিছুদিনের মধ্যেই আপনার সাইট থেকে অ্যাড লিমিট সরিয়ে দিতে গুগল বাধ্য হয়।
ট্রাফিক সোর্স
অ্যাড লিমিট হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সিংহভাগ নির্ভর করে আপনার সাইটের ট্রাফিক সোর্স। কারণ অনেক সময় আপনার সাইটে ইনভেলিড ক্লিক নয় বরং ইনভেলিড ট্রাফিকের জন্য এর লিমিট করে দেয়।
যার কারনে, আপনার সাইটে কোন সোর্স থেকে ট্রাফিক আসছে সে এটি দেখে নিবেন।
এটা খুব সহজেই করতে পারবেন গুগল এনালাইটিক্স থেকে; এই কাজটি করার জন্য গুগল এনালাইটিক্স এ লগইন করুন এবং তারপরে বাম পাশ থেকে রেফারেন্স নামক অপশন এ ক্লিক করুন, তাহলে আপনার সাইটের ট্রাফিক রেফারেন্স দেখতে পারবেন।
ট্রাফিক রেফারেন্স থেকে যদি আপনার ওয়েবসাইটে কোন অযাচিত লিংকের মাধ্যমে ভিজিটর এসে থাকে, তাহলে সেটি বন্ধ করে দিন।
কারণ আপনি এই সম্পর্কে হয়তো জানেন গুগল এডসেন্সের এড লিমিট ইনভেলিড ক্লিক এর চেয়ে ইনভেলিড ট্রাফিকের মাধ্যমে বেশি হয়।
বিশেষ রিমাইন্ডারঃ যে সমস্ত সাইটে এডসেন্স ডিজেবল কিংবা অ্যাডসেন্সে অ্যাপ্রভাল এর বিরুদ্ধে, যে সমস্ত সাইট অবস্থান করছে সে সমস্ত সাইটের জন্য আপনার ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক সরিয়ে নিন।
মানে ঐ সমস্ত সাইটের লিংক আপনার ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে নিন। কারণ আপনি যদি ঐ সমস্ত সাইটের রেফারেন্স হয়ে থাকেন তাহলে এটা একটা বিশেষ কারণ আপনার সাইটে অ্যাড লিমিট হওয়ার জন্য!
কারণ আপনার সাইট থেকে এইসমস্ত সাইটে আপনি যদি ট্রাফিক রেফারেন্স হিসাবে কাজ করবেন তখন একটাই সুর বাধবে আর সেটি হলো, অন্যায় করা এবং অন্যায় কে প্রশ্রয় দেয়া দুটোই কিন্তু শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সরাসরি ইমেজ এর নিচে অ্যাড বসানো
আমাদের মধ্যে এরকম অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, যে সমস্ত ওয়েবসাইটগুলোতে সরাসরি ইমেজ এর নিচে এড বসানো থাকে। যে সমস্ত সাইটে ইমেজের নিচে এড বসানোর সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে, সেগুলোর মধ্যে থেকে ফিচার্ড ইমেজ অন্যতম।
যার কারনে আপনার সাইটের এড প্লেসমেন্টের দিকে নজর দেয়া দরকার এবং ইমেজ এর নিচে যাতে কোনরকম এড না থাকে, সেদিকে নজর দেয়া দরকার।
মনে রাখবেন, ইমেজের নিচে বসানো গুগল এডসেন্সের অনেক বড় পলিসি বায়োলেজ এর কাজ। যার কারণে আপনার সাইটে এড লিমিট সহ ডিজেবল অব্দি হতে পারে।
বলা বৈকি, আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল এর মধ্যে ফিচার্ড ইমেজ রিমুভ করে, সেখানে add’ কোড বসিয়ে দেন, তাহলে সেটি তেমন একটা অসুবিধার কারণ হবে না; বরং এডসেন্স এর চিঠি আর বৃদ্ধি পেয়ে আপনার অনেক বৃদ্ধি পাবে।
সোশ্যাল গণমাধ্যমে নির্ভরযোগ্যতা কমানো
আমাদের অনেকেরই ওয়েবসাইটে সোসিয়াল গণমাধ্যম থেকে সিংহভাগ ভিজিটর এনে থাকে। যেটি গুগল এডসেন্সের এড লিমিট হওয়ার প্রধান কারণগুলোর মধ্যো একটি। এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়ার পথে বিশেষ কাটা হিসেবে কাজ করে।
কারণ সোসিয়াল গণমাধ্যম থেকে আপনার ওয়েবসাইটে যে সমস্ত ট্রাফিক আসে সেগুলাকে গুগল এতটাও ভ্যালিড হিসেবে গণ্য করে না।
যার কারণে সোসিয়াল গণমাধ্যম থেকে ট্রাফিক না এনে অর্গানিক ট্রাফিকের দিকে নজর দিন।
অর্গানিক ট্রাফিক সাইটে নেয়ার জন্য, কি করলো অমুক? কিভাবে ভাত খাব? এই রিলেটেড টপিক বাদ দিয়ে ভালো কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন এবং সাইটে ইউনিক আর্টিকেল লিখে ভরপুর করুন।
কারণ ভাত খাব কিভাবে? কি করলো অমুক? কি করলো তমুক? এগুলা নিয়ে যদি সার্চ না হয় তাহলে এই আর্টিকেলগুলো আপনার ওয়েবসাইটে সীমাবদ্ধ থাকে।
আর আপনার ওয়েবসাইটে যতবেশী অর্গানিক ট্রাফিক নিয়ে আনতে সক্ষম হবেন, গুগোল অ্যাডসেন্সে এড লিমিট হলেও ততবেশি দ্রুততার সাথে লিমিট সরে যাওয়ার প্রবাবিলিটি বৃদ্ধি পায়।
ক্লাউডফ্লেয়ার ব্যবহার করুন
ক্লাউডফ্লেয়ার আপনি চাইলে ফ্রিতে আপনার ব্লগের ওয়েবসাইট কিংবা ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটে ব্যবহার করতে পারবেন। এটি আপনার ওয়েবসাইটের ইনভেলিড ট্রাফিক সহ অন্যান্য বিষয়াদি নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম।
এছাড়াও, সাইটের ওয়েবসাইটের লোডিং স্পীড সহ আরো যাবতীয় বিষয়াদির ক্লাউডফ্লেয়ার মাধ্যমে বৃদ্ধি করা সম্ভব।
গুগল এডসেন্স এর লিমিট আশঙ্কাজনকভাবে কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে ক্লাউডফ্লেয়ার যথেষ্ট কার্যকরী। কাজেই, ক্লাউডফ্লেয়ার ব্যবহার করুন।
বট ট্রাফিক বন্ধ করা
আপনি নিজে গুগল এডসেন্সের একজন পাবলিশার হওয়ার পর বট ট্রাফিক সম্পর্কে সচেতন থাকলেও, আপনার অনেক শত্রু থাকতে পারে যারা কিনা আপনার সাইটের লিংক দিয়ে বট ট্রাফিকের মাধ্যমে ভরপুর করে দিতে পারে।
আর আপনার সাইটের এর লিমিট কিংবা গুগোল অ্যাডসেন্সে ডিজেবল হয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হলো বট ট্রাফিক। আপনি চাইলে এটি সহজে কন্ট্রোল করতে পারবেন। ক্লাউডফ্লেয়ার ব্যবহার করার মাধ্যমে।
ক্লাউডফ্লেয়ার আপনি চাইলে ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন, এবং এখানে আপনার সাইট যুক্ত করতে পারবেন।
ক্লাউডফ্লেয়ার থেকে বট ট্রাফিক ব্লক করে দেয়ার জন্য প্রথমে এতে লগইন করুন এবং তারপরে উপরের দিকে অনেক অপশন থেকে Firewall অপশনটিতে ক্লিক করুন। তারপরে Bot Flight mode এনাবেল করে দিন।
তাহলে আপনার ওয়েব সাইটে যে কোন প্রকারের বট ট্রাফিক আসার আনাগোনা বন্ধ হয়ে যাবে। বলা বৈকি সাইটের এড লিমিট সরানোর ক্ষেত্রে কোনো রকমের বট ট্রাফিক আপনার সাইটে প্রবেশ করাবেন না।
প্রতিদিন সাইড আপ টু ডেট রাখুন
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যাদের ওয়েবসাইটে এর লিমিট হয়ে যাওয়ার পরেই তারা সাইট আপটুডেট রাখতে ভুলে যান। এটি আপনার ওয়েবসাইটের এড লিমিট এর সময়সীমা বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট।
এজন্য, সব সময় চেষ্টা করুন গুগল এডসেন্সের এড লিমিট হয়ে যাওয়ার পরে আপনার কাজের মাত্রা আরও বেশি বাড়িয়ে দেয়ার। প্রতিদিন আর্টিকেল পাবলিশ করার এবং লো কম্পিটিশন নিয়েও কাজ করার যাতে অর্গানিক ট্রাফিক এবং সাইটের ভ্যালু বৃদ্ধি পায়।
এছাড়াও, আপনি যদি সাইটে আর্টিকেল লিখতে হাঁপিয়ে ওঠেন। তাহলে পূর্বের যে সমস্ত আর্টিকেলগুলো রয়েছে সে সমস্ত আর্টিকেল আপডেট দিতে পারেন এবং তারিখ চেঞ্জ করে গুগলে ইনডেক্স করতে পারেন; এতেও আপনার সাইট আপ-টুডেট থাকবে।
আর মূলত, আপনার ওয়েবসাইটের গুগল এডসেন্স এর এড লিমিট বাড়ানোর ক্ষেত্রে যে সমস্ত উপায় খুবই কার্যকরী এবং যে সমস্ত উপায় এর মাধ্যমে এক সপ্তাহের মধ্যে অ্যাডসেন্সে এড লিমিট সরিয়ে নেওয়া সম্ভব। সেগুলো সম্পর্কে উপরে আলোচনা করা হলো।
এডসেন্সের এড লিমিট প্রটেকশন
আপনার ওয়েবসাইটে যদি খুব বেশি পরিমাণে ইনভেলিড ক্লিক হয়, এবং আপনার শত্রু পরিমাণ যদি খুব বেশি পরিমাণে থাকে তাহলে আপনি চাইলে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েব সাইটে ইনভেলিড প্রটেক্টর ব্যবহার করতে পারেন।
ওয়ার্ডপ্রেসে একটি ইনভেলিড ক্লিক প্রটেক্টর রয়েছে, যেটি ফ্রিতে ব্যবহার করা সম্ভব। তবে আমার মতে এটি কোন রকমের কাজের নয়। কারন প্রথমে এটি আমিও ব্যবহার করতাম। যার কারণে এটি আপনার গুগল এডসেন্স সুরক্ষা করতে সক্ষম নয়।
তবে আপনি যদি তাও এটি ব্যবহার করতে চান, তাহলে নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে আপনার সাইটে আপলোড দিয়ে দিন।
link: Download Plugin
তবে, আপনি চাইলে একটি পেইড প্লাগিন ব্যবহার করতে পারেন যে plug-in এর সহায়তায় গুগল এডসেন্সের এড লিমিটের আশঙ্কার হার কিংবা ইনভেলিড ক্লিক এ আশঙ্কার হার ০% এ নামিয়ে আনতে পারবেন।
অরিজিনাল অথর থেকে আপনি যদি এই প্লাগইনটি ডাউনলোড করেন কিংবা কিনতে চান, তাহলে প্রতি মাসের জন্য আপনাকে খরচ করতে হবে 5.95 EURO যা প্রায় ৬০০ টাকা বা তার চেয়েও বেশি।
Plugin link: Buy Now
আপনি চাইলে ওপরে দেয়া লিঙ্কে থেকে এই প্লাগিনটি ক্রয় করে নিতে পারেন কিংবা আপনি চাইলে এই প্লাগইনটি আমার কাছ থেকেও স্বল্পমূল্যে নিয়ে নিতে পারেন।
এই প্লাগিন এর মেয়াদ December 2021 অব্দি আমার কাছে আছে। সাথে রয়েছে ভ্যালিড লাইসেন্স কি। যার কারণে এটা ক্রাক্ড কিংবা এই রিলেটেড কোন প্রশ্ন থাকার কথা নয়।
মূলত, এই প্লাগিনটি ৭ মাস ব্যবহার এর জন্য আপনার ফী গুনতে হবে মাত্র ২০০ টাকা। চাইলে ফ্রীতেও দেয়া সম্ভব, তবে আমরা ফ্রি এর কদর দিতে পারি না।
প্লাগিনটি ব্যবহারের প্রধান কারণ
- নিজের আইপি এড্রেস ব্লক করতে পারবেন। যাতে করে আপনি সাইটে ভিজিট করলেও এট দেখবেন না এবং সেলফ হবে না।
- যে কেউ আপনার ওয়েবসাইটের এড ইউনিটে কতটি ক্লিক করতে পারবে, সেটা লিমিট করে দিতে পারবেন। যাতে করে কেউ আপনার লিমিটের বাইরে ক্লিক করলে সে ব্লক হয়ে যাবে এবং কোন অ্যাড দেখতে পারবেনা।
- সাইটের মধ্যে ইনভেলিড ক্লিক অ্যাক্টিভিটি একেবারে ০% এ কমিয়ে আনতে পারবেন। ইত্যাদি।
বলাবাহুল্য, এই প্লাগিনটি ব্যবহারের ফলে আপনার সাইটের আয় কিছুটা কমে যেতে পারে। কারন এটি আপনার সাইটের ইনভেলিড ক্লিক প্রটেক্টর, যা ইনভেলিড ক্লিক এর মাধ্যমে যাতে আয় না হয় সেদিকে নজর দিবে।
তবে এই প্লাগইনটি ব্যবহারের মাধ্যমে গুগোল অ্যাডসেন্সে ইনভেলিড ক্লিক এর মাধ্যমে যাতে এড লিমিট না হয় সেটা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারবেন। এবং ইনভেলিড ক্লিক এর মাধ্যমে এডসেন্স একাউন্ট লিমিট কখনোই হবে না।
আপনি চাইলে, এটা কিনে ব্যবহার করতে পারেন প্রতিমাসের জন্য ৬৫০+ দিয়ে বা আমার কাছ থেকেও নিতে পারেন ৭ মাসের জন্য ২০০ টাকা দিয়ে। এটা আপনার চয়েজ।
কিনতে হলে ফেসবুক পেজে মেসেজ দিন অথবা ইমেইল করুনঃ [email protected]
Facebook Page: Massage Us
আশা করি, গুগল এডসেন্স এর এড লিমিট থেকে পরিত্রানের এই সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা দিতে পেরেছি।।