50+ ব্যবসার আইডিয়া – সফল ব্যবসা আইডিয়া

যে কোন কাজ শুরু করার আগে যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়া দরকার সেটি হলো ওই কাজটি সম্পর্কে পূর্ণ ভাবনা, হোক সেটা ব্যবসার আইডিয়া বা অন্য কিছু।

অর্থাৎ আপনি যদি কোন রকমের কাজ শুরু করতে চান এবং এই কাজটিতে আপনি সফলতা পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই পূর্বে থেকে এই সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে।

ঠিক একই রকমভাবে আপনি যদি কোন রকমের বিজনেস করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমত কি বিষয়ে বিজনেস করতে চান সেই দিকটি বিবেচনায় রাখতে হবে।

আমরা অনেকেই আছি যারা কোন একটি বিজনেস নিয়ে চিন্তা না করার নিয়তে আছি, আমরা এটা চাই যে নতুন একটি বিজনেস তৈরি করার মাধ্যমে আমাদের লাইফ সেটেল করতে।

বিজনেস নিয়ে চিন্তাভাবনা করার আগে আপনাকে অবশ্যই যে সমস্ত লাভজনক বিজনেস আইডিয়া রয়েছে ওই বিষয়বস্তু সম্পর্কে জেনে নিতে হবে, তাহলে আপনি সফলতার একধাপ অতিক্রম করতে পারবেন।

তার আপনি যখন অনেকগুলো বিজনেস আইডিয়া সম্পর্কে জেনে নিবেন তখন আপনি কি নিয়ে বিজনেস করলে সবচেয়ে বেশি ভালো হবে এবং কোন বিজনেস আসলে খুব বেশি লাভজনক এই সম্পর্কে পূর্বে জেনে নিতে পারবেন।

ব্যবসার আইডিয়া
ব্যবসার আইডিয়া



তাছাড়াও কোন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য কত টাকা মূলধন দরকার এবং এটি আপনি কত বছরের মধ্যে সফল ব্যবসা পরিণত করতে পারবেন সেই সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন, শুধুমাত্র বিজনেস আইডিয়া জানার মাধ্যমে।

এই পোস্টটিতে আমি ব্যবসার আইডিয়া এবং ওই ব্যবসার মাধ্যমে আপনি কত টাকা ইনভেস্ট করার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন সে সম্পর্কে পুরোপুরি আলোচনা করব।

বাঁশ দিয়ে আসবাবপত্র তৈরি

যে সমস্ত ক্ষুদ্র ব্যবসার আইডিয়া গুলো রয়েছে এগুলোর মধ্যে সর্বপ্রথম আমি যে আইডি থেকে আপনার সামনে তুলে ধরছি সেটা হল বাঁশ দিয়ে আসবাবপত্র তৈরি।


আপনি এই রিলেটেড বিজনেস করার মাধ্যমে স্বাবলম্বী হতে পারেন, এবং এতে খুব অল্প পরিমাণ ইনভেস্ট আপনাকে করতে হবে, যার পরিমাণ আমি নিচে উল্লেখ করছি।


সম্ভাব্য পুঁজি: 


২০০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত! যা ক্ষুদ্র ব্যবসার ক্ষেত্রে খুবই নগণ্য।


সম্ভাব্য লাভ: 


মাসে ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করার সম্ভব।  এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।


যা প্রয়োজন: 


বাঁশ, করাত, বেত, বার্নিশ, আঠা ও কর্মচারী। এ ছাড়া বাজারজাত করতে উন্নত ক্যাটালগ।  তবে আপনাকে এই পণ্য তৈরিতে কিছুটা দক্ষতা প্রয়োজন হবে।

তাঁতের দোকান:

আপনি চাইলে ছোটখাটো পরিসরে একটি তাঁতের দোকান দিতে পারেন এবং যেখানে আপনি তাঁতের তৈরি পোশাকশিল্প আমদানী বা তৈরি করতে পারেন।


আপনি প্রাথমিকভাবে খুব কম ইনভেস্টমেন্ট এর সহযোগিতায় আপনার বিজনেস শুরু করতে পারেন, এবং স্বল্প সময়ে এগুলো বিক্রি করে আপনি খুব বেশি পরিমানে আয় করতে পারেন।


সম্ভাব্য পুঁজি:


30 থেকে 40 হাজার হলে হবে, তবে আপনি চাইলে ব্যবসার আয় বৃদ্ধি করতে, আপনার পুঁজি এর পরিমাণ বৃদ্ধি করতে পারেন, এছাড়াও আপনি চাইলে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ঋণ সুবিধা নিয়েই বিজনেস পরিচালনা করতে পারেন।


লাভ: 


আপনি চাইলে অনেক সময় এর খুচরা পণ্য বিক্রি করার সময় প্রতিটি পণ্য থেকে 400 থেকে 500 টাকা লাভ করতে পারেন, যার পরিমাণ আপনি একটি পণ্য বিক্রি করে বৃদ্ধি করতে পারবেন।

গুঁড়া মশলা তৈরি ও প্যাকেটজাতকরণ ব্যাবসা: 

আপনি চাইলে গুড়া মশলা তৈরি এবং একটি বাজারজাতকরণ করার মাধ্যমে একটি ব্যবসা তৈরি করে তুলতে পারেন, স্বল্প পুঁজির মধ্যে এটি একটি ভাল ব্যবসা আইডিয়া।


মূলধন:


আপনি যদি বড় পরিসরে কয়েকটি ব্যবসা তৈরি করতে চান তাহলে হয়তো খুব বেশি পরিমাণে পুঁজি এর প্রয়োজন হতে পারে, তবে এক্ষেত্রে সম্ভাব্য মূলধন হলো সাত থেকে আট হাজার টাকা।


লাভের পরিমাণ:


৩০ কেজি গুঁড়া মসলা থেকে আয় ৮৭০০ টাকা , ৩০ কেজি গুঁড়া মসলা বাবদ ব্যয় ৬৫০৭-৬৬৬৮ টাকা ।


লাভ=২১৯৩-২০৩২ টাকা ।

কাগজের ঠোঙা ও জুতার বাক্স তৈরী:

স্বল্প পুঁজির মধ্যে যে সমস্ত ব্যবসার আইডিয়া রয়েছে এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এবং লাভজনক ব্যবসার মধ্যে এটি অন্যতম।

মূলধন এবং লাভঃ

20 হাজার থেকে 50 হাজার পর্যন্ত, তবে আপনি চাইলে এর পরিমাণ কম-বেশি করতে পারেন।


প্রতি 100 টি কাগজের প্যাকেট তৈরি করতে সর্বোচ্চ পরিমাণ 350 টাকা খরচ হতে পারে, তবে আপনি তা বিক্রি করতে পারবেন সর্বোচ্চ 500 টাকা পর্যন্ত।

হাঁস পালনের ব্যবসা:

ঘরে বসে স্বল্প মূলধনের মধ্যে যে সমস্ত ব্যবসা করা যায় এগুলোর মধ্যে হাঁস পালনের ব্যবসা উল্লেখযোগ্য, এতে মূলধনের পরিমাণ স্বল্প এবং লাভের পরিমাণ আশঙ্কাজনকভাবে বেশি।


মূলধন এবং লাভ:


এক্ষেত্রে আপনার 40 থেকে 50 শতাংশ জায়গার প্রয়োজন হবে, এবং এখানে আপনি একটি বড় পরিসরে পুকুর তৈরি করবেন, এবং কমপক্ষে 100 থেকে 200 টি হাঁস রাখার জায়গা নির্মাণ করতে হবে।


এক্ষেত্রে একটি পুকুর তৈরি এবং সম্ভাব্য পরিমান  হাঁস ক্রয় করার জন্য আপনার 40 থেকে 50 হাজার টাকা খরচ হতে পারে, এছাড়াও প্রতিমাসে ওই সমস্ত হাস গুলোর খাদ্য বাবদ আরও বেশ কিছু টাকা আপনার খরচ হবে।


এবং আপনি চাইলে প্রতি মাসে 20 থেকে 30 হাজার টাকা আয় করতে পারেন, আয় করার পরিমাণ তখনই বৃদ্ধি পাবে যখন আপনি উন্নতমানের হাস লালন-পালন করবেন।


তবে এই ব্যবসাটি করার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আপনার নিকটস্থ কোনো কৃষি কর্মকর্তা সহযোগিতা নিতে হবে, কারণ এক্ষেত্রে আপনার প্রচুর পরিমাণে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হবে।

নার্সারির ব্যবসা:

প্রাথমিক সময়ে এই ব্যবসার খুব বেশি একটি প্রতিযোগিতা লক্ষ করা না গেলেও বর্তমান সময়ে নার্সারির ব্যবসা একটি প্রতিযোগিতামূলক এবং লাভজনক ব্যবসা, তবে এক্ষেত্রে আপনার প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতার প্রয়োজন হবে।


তবে এক্ষেত্রে আপনি যদি সফলভাবে ব্যবসার আইডিয়া পরিচালনা করতে চান তাহলে আপনার প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হবে।

মূলধন এবং লাভ:

এক্ষেত্রে আপনার 40 থেকে 50 হাজার টাকা মূলধন হলে হবে, এবং আপনার লাভের পরিমাণ নির্ভর করবে সার্ভিসিং এর উপরে।

ফুলের দোকানের ব্যবসা:

আপনি চাইলে একটি ফুলের দোকানের ব্যবসা দেয়ার মাধ্যমে  এখানে যখন আপনি ফুল বিক্রি করবেন তখন আপনি প্রচুর পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন। এটি ব্যবসার আইডিয়াগুলোর মধ্যে অন্যতম।

মূলধন এবং লাভ:

মূলধন হিসেবে আপনার মাত্র 14 থেকে 15 হাজার টাকার প্রয়োজন হবে, আপনি প্রতিটি ফুলের জন্য দুই টাকা বা আরো বেশি লাভ করতে পারবেন।


প্রতিমাসে ৩২০০ থেকে ৪০০০ টাকার ফুল কিনলে সব খরচ বাদ দিয়ে ফুল বিক্রয় করে ৬০০০ থেকে ৭০০০ টাকা আয় করা যাবে। 

মাটির গহনা তৈরির ব্যবসা:

বর্তমান সময়ে মাটির গহনা এদিকে যেকোনো বয়সে  মেয়েদের খুব বেশি একটি আকর্ষণ লক্ষ করা যায়, আর এই ব্যবসাটি একটি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া।

মূলধন এবং লাভ:

সর্বোচ্চ তিন হাজার টাকা মূলধন নিয়ে আপনি একটি ছোট পরিসরে ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন, আপনি প্রতিটি গহনা বানাতে যদি 11 টাকা খরচ করেন তাহলে আপনি এখান থেকে লাভ করতে পারবেন 5 টাকা।


তবে এই লাভের পরিমাণ স্থান-কাল-পাত্রভেদে কমবেশি হতে পারে।

ফলমূলের দোকানের ব্যবসা:

আপনি যদি সমস্ত ধরনের মৌসুমী ফল এর সমন্বয়ে একটি বিজনেস করে তুলেন তাহলে এখান থেকেও লাভের পরিমাণ খুব বেশি রয়েছে।


ব্যবসার আইডিয়া মধ্যে এটি অন্যতম, এবং আপনি চাইলে আপনার ফলের দোকানে  আম, জাম, কাঁঠাল, কলা, পেঁপে, লিচু, পেয়ারা, কমলা ইত্যাদি এনে ভর্তি করে রাখতে পারেন।

মূলধন এবং লাভের পরিমাণ:

প্রতি সপ্তাহের ফল কেনার খরচ বাবদ আপনাকে পাঁচ থেকে দশ হাজার টাকা খরচ করতে হবে, এবং এই সংখ্যক  ইনভেস্ট করলে আপনি প্রতি সপ্তাহে 2-3 হাজার টাকা লাভ করতে পারেন।

চানাচুর তৈরির ব্যবসা:

চানাচুর বর্তমানে যে কোন বয়সের ছেলেমেয়েদের কাছে মজাদার একটি পণ্যের নাম,  আপনি চাইলে এই রিলেটেড ব্যবসাতে প্রচুর পরিমাণে টাকা দিতে পারেন।


মূলধন এবং লাভ:

আপনি সর্বোচ্চ পরিমাণ 2000 টাকা মূলধন নিয়ে এই ব্যবসা ব্যবসায় জয়েন করতে পারবেন।


১০ কেজি চানাচুর বিক্রি হয়, ৯০০-৯৫০ টাকা !১০ কেজি চানাচুর খরচ ৭৭২-৮০৬ টাকা! লাভ =১২৮-১৪৪ টাকা ।

পনির তৈরি মূলধন এবং লাভের পরিমাণ:

এক্ষেত্রে আপনাকে 10 থেকে 20 হাজার টাকা মূলধন নিয়ে ব্যবসায় নামতে হবে,  প্রতিকেজি পনির বিক্রি করার ক্ষেত্রে আপনার বেশ কিছু টাকা লাভ হবে।

কাপড়ের পুতুল তৈরি:

বর্তমান সময়ে কাপড়ের পুতুল এর গ্রহণ যোগ্যতার মাত্রা খুব বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, যে কেউ কাপড়ের পুতুল খুবই পছন্দ এবং স্বাচ্ছন্দ্যের সহকারে ব্যবহার করে।

ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে এটি একটি উল্লেখযোগ্য আইডিয়া যে আপনার লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি করবে।

সম্ভাব্য পুঁজি,সম্ভাব্য লাভ: 

২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত!।


একটি পুতুল তৈরিতে ২০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। বিক্রি করা সম্ভব ৫০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত। 

মোমবাতি তৈরির ব্যবসা:

মোমবাতি তৈরির ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা, আপনি স্বল্প মূলধনী অধিক পরিমানে আয় করতে চাইলে এই ব্যবসার সাথে জড়িত হতে পারেন।


মূলধন এবং লাভের পরিমাণ:


আনুমানিক ৭৫০০-৮০০০ টাকার স্থায়ী উপকরণ এবং ৮০০-১০০০ টাকার কাঁচামাল কিনে মোমবাতি তৈরির ব্যবসা শুরু করা সম্ভব। 

২৫০ টি মোম দোকানে বেচে পাওয়া যাবে ১০০০.০০ টাকা, ২৫০ টি মোম তৈরি করতে খরচ  হয় ৭৯৮.৫০ টাকা।

প্রকৃত লাভ =২০১.৫০ টাকা 

মৌমাছি পালনের ব্যবসা:

আপনি চাইলে মৌমাছি পালন করে কিছু মধু সংগ্রহ করার মাধ্যমে একটি ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন, মৌমাছি পালনের ব্যবসা লাভজনক ব্যবসা।


এই ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ভাল জাতের মৌমাছি এর অনুসন্ধান করতে হবে, কারণ যত ভাল জাতের মৌমাছি হবে তাদের কাছ থেকে পাওয়া মধু এর পরিমাণ তত বেশি হবে।

আয় : 


উৎপাদিত মধু = ১৫ কজি 


কেজি প্রতি টাকা ৩০০.০০ হিসেবে 


মোট (১৫x৩০০.০০) = ৪,৫০০.০০ 

ব্যয়: 

মৌমাছির বাক্সের দাম = টাকা ৭০০.০০ 


মৌমাছির দাম = টাকা ৭০০.০০ 


কৃত্রিম খাদ্য = টাকা ৫০.০০ 


অন্যান্য = টাকা ৫০.০০ 


মোট = টাকা ১,৫০.০০ 

পাটের কার্পেট বা পাপোশ তৈরী:

পাটের মোটা সুতা, সেলাই মেশিন, তুলা, উল, রং, জরির সুতা, কাঁচি, ব্লেড ইত্যাদি এর মাধ্যমে আপনি চাইলে একটি সফল ব্যবসা তৈরি করতে পারেন।


মূলধন এবং লাভ:

সম্ভাব্য পুঁজি ৫০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০০ টাকা পর্যন্ত! 
একটি ৫ ফুট বাই ৩ ফুট কার্পেট তৈরিতে খরচ পড়বে ২০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত। 


আর এটি বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। 

কাঠের শোপিস তৈরী:

সম্ভাব্য পুঁজি: ৫০০০০০ টাকা থেকে ৭০০০০০ টাকা পর্যন্ত ।


সম্ভাব্য লাভ:মাসে ২৫ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। 

বালুর শোপিস তৈরী:

সম্ভাব্য পুঁজি: ২০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত ।
সম্ভাব্য লাভ: একটি দেয়ালম্যাট তৈরিতে খরচ হয় ৮০-১০০ টাকা। বিক্রি ২৫০-৪০০ টাকা। 




এছাড়াও ডিটেইলস ছাড়া আরো যে সমস্ত ব্যবসার আইডিয়া রয়েছে এগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো:


▪ মেকআপ সাজ শয্যার ব্যবসা
▪ লন্ড্রী
▪ রেন্ট এ কার
▪ কম্পিউটার সার্ভিসিং
▪ ফটোগ্রাফির ব্যবসা
▪ খাবার অর্ডার সার্ভিস
▪ অফিস সাজানো
▪ ভ্রমণ সার্ভিস
▪ ফার্নিচারের দোকান
▪ কিচেন আইটেম
▪ পুরুষদের প্রোডাক্ট এবং মহিলাদের
▪ পুরনো বই পত্র
▪ ফার্মেসি এবং মেডিকেল প্রডাক্ট
▪ লিফট সার্ভিস
▪ গিফট দোকান
▪ রিভিউ সার্ভিস
▪ গবাদিপশুর লালন পালন
▪ সেলুনের দোকান
▪ ফলের জুসের দোকান
▪ ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসা
▪ টি-শার্ট ব্যবসা
▪ লেয়ার মুরগি পালন
▪ ব্রয়লার মুরগির ব্যবসা
▪ ছাগলের খামারের ব্যবসা
▪ মাশরুম চাষ
▪ কবুতর খামার
▪ জুতার দোকান ব্যবসা
▪ শেয়ার মার্কেট




আশা করি আপনি উপরুক্ত বিজনেস আইডিয়া গুলোর মধ্যে থেকে আপনার পছন্দের ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে নিবেন এবং ব্যবসা শুরু করে দিবেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top