আপনি যদি ইউটিউব দেখতে পছন্দ বোধ করেন, তাহলে ইউটিউব দেখার কাজ আরো বেশি সহজ ভাবে করার জন্য ইউটিউব অ্যাপস ডাউনলোড করতে পারেন।
ইউটিউব অ্যাপস ডাউনলোড করার মাধ্যমে আপনি চাইলে খুব সহজে ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারবেন এবং ইউটিউব রিলেটেড বিভিন্ন রকমের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।
পোস্টের ভিতরে যা থাকছে
ইউটিউব অ্যাপস ডাউনলোড
কোনরকমে রি-ডাইরেক্ট জনিত সমস্যা ছাড়া আপনি যদি একটি মাত্র ক্লিক করার মাধ্যমে ইউটিউব অ্যাপস ডাউনলোড করে নিতে চান তাহলে নিম্নলিখিত লিংক এ ক্লিক করুন।
উপরে উল্লেখিত লিংকে ক্লিক করার পরে আপনার ডাউনলোড অটোমেটিকলি শুরু হয়ে যাবে এবং আপনি ইউটিউব এর অফিশিয়াল অ্যাপটি ব্যবহার করার সুযোগ পাবেন।
এছাড়াও ইউটিভি অ্যাপ, আপনি যদি ডাউনলোড করে নিতে চান, তাহলে নিম্নলিখিত লিংক এ ক্লিক করার মাধ্যমে গুগল প্লে স্টোরে / App store গিয়ে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
উপরে উল্লেখিত লিংকে ক্লিক করার পরে আপনাকে অটোমেটিকলি গুগল প্লে স্টোরে / App store রি-ডাইরেক্ট করে নেয়া হবে এবং আপনি সেখান থেকে ইনস্টল বাটনে ক্লিক করে অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
মূলত গুগল প্লে স্টোর থেকে আপনি যদি কোন অ্যাপস ডাউনলোড করেন, তাহলে সেটি সরাসরি আপনার ডিভাইস স্টোরেজে জমা হয়ে যাবে।
এবং তারপরে আপনি এই অ্যাপসটি ব্যবহার করার মাধ্যমে ইউটিউব রিলেটেড বিভিন্ন রকমের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।
তাহলে আর দেরি না করে এখনি উপরে উল্লেখিত লিংক থেকে ইউটিউব এর অফিসিয়াল অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস কিংবা আইফোনের জন্য তৈরিকৃত অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
এছাড়াও আরও কয়েকটি থার্ড পার্টি ওয়েবসাইট থেকে আপনি যদি ইউটিভি অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে চান, তাহলে নিম্নলিখিত লিংক গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটি লিংক স্প্যাম ফ্রি এবং উপরে উল্লেখিত লিঙ্ক থেকে আপনি সহজে কয়েকটি ক্লিক করার মাধ্যমে অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
তাহলে আর দেরি না করে এখনি উপরে উল্লেখিত লিংক গুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার পছন্দের ইউটিউি বা ইউটিউব অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিন।
ইউটিউব বা ইউটিভি অ্যাপ এর কিছু ফিচারস
আপনি যদি ইউটিউব সফটওয়্যারটি ব্যবহার করেন কিংবা ইউটিভি সফটওয়্যারটি ব্যবহার করেন, তাহলে যে সমস্ত ফিচারস উপভোগ করতে পারবেন সেগুলোর মধ্যে থেকে কয়েকটি নিচে মেনশন করা হলোঃ
- সাবস্ক্রাইব করা প্রত্যেকটি চ্যানেল দেখতে পারবেন, এখানে হোম নামক একটি বাটন থাকবে, যে বাটনে ক্লিক করে আপনি হোম সেকশনে চলে আসতে পারবেন।
- আপনি যে সমস্ত ভিডিও পূর্বে দেখেছেন যে সমস্ত ভিডিও গুলো স্টোরে জমা হবে এবং সেগুলো আপনি দেখতে পারবেন।
- আপনি কতগুলো ভিডিওতে লাইক করেছেন সেগুলো দেখতে পারবেন।
- আপনি চাইলে কোন ভিডিও পরবর্তীতে দেখার জন্য সেভ করে রাখতে পারবেন।
- অফলাইনে দেখার জন্য ভিডিও সরাসরি ডাউনলোড করতে পারবেন, যেটি আপনার ইউটিউব অ্যাপস এ সেভ হয়ে যাবে।
- আপনি চাইলে পছন্দমত প্লেলিস্ট তৈরি করতে পারবেন এবং সেই সমস্ত প্লেলিস্টে ভিডিও সেভ করতে পারবেন।
- সমস্ত ট্রেন্ডিং ভিডিও গুলো দেখতে পারবেন।
- আপনার একাউন্ট মানেজমেন্ট খুব সহজভাবে করতে পারবেন।
- এছাড়াও আপনি যদি পেইড-মেম্বারশিপ ক্রয় করেন তাহলে আপনি ad-free ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারবেন।
উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো ছাড়াও আপনি আরও বিভিন্ন রকমের ফিচারস উপভোগ করতে পারবেন ইউটিউব সফটওয়্যার ব্যবহার করার মাধ্যমে।
অর্থাৎ আপনি যদি ইউটিউব ব্যবহারকারী হন এবং ইউটিউব সফটওয়্যার ব্যবহার না করেন, তাহলে আপনি ইউটিউব ব্যবহারের সেরকম একটি সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন না।
কাজেই, একজন ইউটিউব ব্যবহারকারী হিসেবে ইউ টিভি সফটওয়্যার কিংবা ইউটিউব সফটওয়্যারটি ব্যবহার করার বিশেষ অনেকগুলো কারণ রয়েছে।
এছাড়াও আপনার যদি ইউটিউব চ্যানেল থেকে থাকে কিংবা ইউটিউব এর সাথে খুব বেশি পরিমাণ সম্পৃক্ততা থেকে থাকে, তাহলে আপনি অ্যাপ ব্যবহার করার মাধ্যমে এই কাজটি সহজেই করতে পারবেন।
অর্থাৎ আপনার সম্পূর্ণ কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য ইউ টিভি অ্যাপস বা ইউটিউব অ্যাপস ব্যবহার করতে পারেন, যাতে করে আপনি সহজভাবে ভিডিও দেখতে পারেন।
এক কথায় বলতে গেলে এটি বলতে হবে যে আপনি যদি খুব বেশি ভালো পরিমাণে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এর সহায়তায় ইউটিউব ব্যবহার করতে চান, তাহলে এই সফটওয়্যার এর কোন বিকল্প নেই।
ইউটিউব বা ইউটিভি অ্যাপস এর ব্যবহার
অ্যাপটি ব্যবহার করা খুবই সহজ এক্ষেত্রে আপনাকে শুধুমাত্র উপরে উল্লেখিত থেকে আপনার ডিভাইসের জন্য অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে হবে।
যখনই আপনি অ্যাপটি ডাউনলোড করার কাজ সম্পন্ন করে নিবেন, তখন আপনি চাইলে এই অ্যাপটিতে প্রবেশ করতে পারবেন এবং আপনার যেকোনো একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট দিয়ে এপটিতে তে লগইন করতে পারবেন।
এখানে আরেকটি বিষয় বলে রাখা ভালো, আপনার ডিভাইসে অলরেডি যদি কোন জিমেইল অ্যাকাউন্ট লগ ইন করা থাকে, তাহলে আপনাকে পুনরায় একাউন্টে লগইন করতে হবে না।
সে শুধুমাত্র ইউটিউবে প্রবেশ করার পরেই আপনার ওই জিমেইল একাউন্ট এর সাথে সম্পৃক্ত হয়ে একটি ইউটিউব একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।
জিমেইল সেটআপ সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনি ইউটিউব অ্যাপস ব্যবহার করার মাধ্যমে সহজেই ভিডিও দেখতে পারবেন।
অর্থাৎ অ্যাপ টিতে প্রবেশ করলেই আপনি এই অ্যাপটি ব্যবহার করার মজা উপভোগ করতে পারবেন।
হলে আর দেরি না করে এখনি উপরে উল্লেখিত লিংকগুলো থেকে আপনার প্রয়োজনীয় ডিভাইসের জন্য সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন এবং ভালোমতো ইউটিউব দেখতে থাকুন।